মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

প্রখ্যাত আবৃত্তি শিল্পী ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকার - An interview of Bhaswar Banerjee, a famous recitation artist of Bangladesh

আবৃত্তির রাষ্ট্রিয় সমাদর এখনো হয়নি: 
ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়



বাংলাদেশের একজন প্রাজ্ঞ আবৃত্তিশিল্পী ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ১৯৫২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি খুলনা শহরে জন্ম গ্রহন করেন। বাবা প্রয়াত লোহিত কান্তি বন্দোপাধ্যায়। মা প্রয়াত দেবী বন্দোপাধ্যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা, দিল্লির ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা নিয়ে লেখাপড়া করেন। এরপর নাটকের ওপর ডক্টরেট করেছেন রবীন্দ্রভারতী থেকে। আবৃত্তি শিল্পের একনিষ্ঠ মানুষটি হাতেগোনা চার থেকে পাঁচটি আবৃত্তির একক অ্যালবাম করেছেন। বর্তমানে স্ট্যামফোর্ট ইউনিভার্সিটিতে ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিষয়ে অধ্যাপনা করছেন। এই নিবেদিত প্রাণ আবৃত্তিশিল্পীর সঙ্গে সম্প্রতি কথা বলেন জেমস আনজুস। সেই আলাপচারিতার সুত্র ধরেই এই বিশেষ সাক্ষাতকার।

জেমস আনজুস : আবৃত্তির প্রতি ভাললাগা তৈরি হল কিভাবে?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : বাবা ঘরে আবৃত্তি করতেন। তিনি নিজে অভিনয় করতেন। নাট্য নির্দেশক ছিলেন। কলকাতায় যে অ্যামেচার থিয়েটার গ্রুপ ছিল সেখানে অভিনয় করতেন। কলকাতা থেকে দেশে ফেরার পর আমাদের খুলনায় তিনি অভিনয় করতেন। নাটক নির্দেশনা দিতেন। সবাইকে সংগঠিত করে নাটক শেখাতেন। তার এই ধারার কিছুটা ছাপ বা প্রভাব আমার মধ্যে কাজ করে। বাবার কণ্ঠে আবৃত্তি শুনতে শুনতে নিজেও কিছু আবৃত্তি করতাম। ছোটবেলায় স্কুলে সমাপনী অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করতাম। ঘরোয়া অনুষ্ঠান, পাড়ার অনুষ্ঠানেও আবৃত্তি করতাম। কেমন করতাম জানি না, তবে লোকজন উৎসাহিত করতেন। তারপর আকাশবাণী কলকাতায় আবৃত্তি শুনতাম; সৌম মিত্র, দেব দুলাল, পার্থ ঘোষ, প্রদীপ ঘোষ, গৌরী মজুমদার, কাজী সব্যসাচী প্রমুখের আবৃত্তি শুনতাম। তাদের আবৃত্তি শুনে সাংঘাতিক আপ্লুত হতাম।  ঢাকায়ও তখন আবৃত্তি হত। তবে খুলনা থেকে ঢাকার বেতারের চেয়ে কলকাতার বেতার পরিষ্কার শোনা যেত। এটা ষাটের দশকের কথা। তখন ঢাকায় টেলিভিশন চালু হলেও খুলনায় আমরা দেখতে পেতাম না। সঙ্গতকারণেই ঢাকার আবৃত্তি সম্পর্কে জানা ছিল না। আসলে এই শিল্পের প্রতি আমার ভালবাসা তৈরি হয়েছে- প্রথমত আমার বাবার কাছ থেকে এবং আকাশবাণী কলকাতার আবৃত্তি শুনে।
জেমস আনজুস : আবৃত্তি জন্য পুরোপুরি নিবেদিত হলেন কখন থেকে?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : কতটুকু নিবেদিত হতে পেরেছি, এটা তো নিজে বলতে পারি না। নিবেদিত বিষয়টা অনেক বড়। তবে ভালোলাগার একটা বিষয় ঘটেছিল। দেখতাম প্রশংসা পাচ্ছি। আবৃত্তির একটা চাহিদা আছে। আর ভাল আবৃত্তি মানুষ শুনতে চায়। অন্যদের ভালো লাগা, আর প্যাশন থেকেই আবৃত্তি করা। ছোটবেলা থেকে করছি। এর মাঝে যদি নিবেদনের বিষয়টি ঘটে থাকে, তা আমি জানি না। কবিতার শব্দ, কবিতার আবেগ, কবিতার চিত্রকল্প, রূপকল্প- এগুলো ভীষণভাবে টানে এবং এটাকে প্রকাশ করার জন্য ভিতর থেকে প্রচন্ড তাগিদ অনুভব করি। তাই আবৃত্তি করি।

জেমস আনজুস : স্কুল জীবনে একরকম ছিল, তারপর যখন ধীরে ধীরে বুঝতে শুরু করলেন, তখন?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : যখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ডাক পেতে থাকলাম, বুঝতে পারলাম এটা সবাই পছন্দ করছে। তখন বুঝলাম খুব সর্তক হয়ে, শিখে, মহড়া দিয়ে, চর্চা করে কত রকমে কবিতা উপস্থাপন করা যায়, তা নিয়ে কাজ করতে শুরু করি। কলেজ পর্যায় থেকেই এটা শুরু হয়েছে। বুঝে, শুনে করা। অর্থ বুঝে করা, আবেগ দেওয়া এই সব। সেটিও স্বাধীনতার আগে। তখন খুলনা বেতারকেন্দ্র শুরু হল। ১৯৭০ সাল থেকে আমি সেখানে পাঁচ-ছয় বছর কাজ করি। সংবাদলেখা, অনুবাদ ও পড়া, আবৃত্তিসহ নানা অডিশন দিয়ে ওখানে কাজের সুযোগ পেলাম। সব শিল্পীই প্রথম দিকে অনুকরণ করে। অনুকরণ না করলে শেখাও যায় না। চর্চা করতে করতে একটা নিজস্বতা তৈরি হয়।

জেমস আনজুস : আপনি তো আবৃত্তির পাশাপাশি সাংবাদিকতাও করতেন...
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় :  স্বাধীনতার পর সাংবাদিকতায় যুক্ত হই। তার আগে বেতারে সাংবাদিকতা করেছি। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের একটা পত্রিকায় নিউজ এডিটর হিসেবে কাজ করি। সেটাও খুলনাতে। সেখানে কাজ করতে করতে ঢাকার দৈনিক বঙ্গবার্তা পত্রিকার খুলনা প্রতিনিধি হই। এই কাজটিও খুব আগ্রহ নিয়ে করতে থাকি। আমার অনুসন্ধানমূলক রিপোর্টগুলো প্রথম পাতার ব্যানার হেড হিসেবে আসতো। তখন মনে হল, হ্যা আমি তো পারি! এতেই সাংবাদিকতায় আগ্রহী হয়ে উঠলাম। বাড়ি থেকে বলল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা পড়ার জন্য। ১৯৭৫ সালের শেষ দিকে সাংবাদিকতা বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। এদিকে আমার ভেতরে আবৃত্তি আছে, নাটক আছে। ঢাকা বেতার, পত্রপত্রিকায় লেখা, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলা একাডেমি, শিল্পকলা একাডেমিতে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই কাজ করতে শুরু করলাম। এর মাঝে থিয়েটারও করতাম। ভারত সরকারের বৃত্তি দিয়ে ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামাতে নাটক দিয়ে পড়তে চলে গেলাম দিল্লিতে। তিন বছরের কোর্স শেষ করে সাংবাদিকতায় মাস্টার্স পড়াও শেষ করলাম। দিল্লি থেকে ফিরে কলকাতায় নাটক নিয়ে এক বছর গবেষণা করলাম। সেখান নাটক করতাম, শেখাতাম। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে কর্মশালা করতাম। এর পর ১৯৮২ সালের মাঝামাঝি দেশে ফিরে আসি। দেশে ফেরার পরে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। তখন আমাকে আবার শূন্য থেকে শুরু করতে হয়েছিলো।

জেমস আনজুস: আবৃত্তির সাংগঠনিক চর্চা নিয়ে যদি কিছু বলেন...
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় :  আশির দশকের শুরুতে টিএসসি কেন্দ্রিক সাংগঠনগুলো আবৃত্তিচর্চার সূত্রপাত করে। প্রথমে আমরা আবৃত্তি ফেডারেশন করলাম। সেটা বেশি দিন কাজ করেনি। এরপর আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ করলাম। এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলাম আমি। এ সময় সারা দেশে বিভিন্ন আবৃত্তি দল ছড়িয়ে পড়ে। কলকাতা থেকে প্রদীপ ঘোষ ও কাজী সব্যসাচী আসেন। নানা স্থানে আবৃত্তি অনুষ্ঠান হতে থাকে। ফলে এর একটা জোয়ার সৃষ্টি হয়। ডাকসুতে আবৃত্তি বিভাগ চালু হয়। এর বাইরেও বিভিন্ন সংগঠন গড়ে ওঠে। ধীরে ধীরে সাংগঠনিক আবৃত্তি চর্চা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের উদ্যোগে প্রথম জাতীয় আবৃত্তি উৎসব করি। আগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান, অভিনয় প্রভৃতির পাশাপাশি আবৃত্তি হত। আর এখন দর্শনীর বিনিময়ে মানুষ ঘন্টার পর ঘন্টা আবৃত্তি শুনছে।







জেমস আনজুস : সে সময় তো স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন চলছে...


ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : দলগত আবৃত্তি, সম্মেলক আবৃত্তির নতুন নতুন দল তৈরি হতে থাকে তখন। এত লোক সামিল হচ্ছে সৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে। তখন প্রচুর কবিতা লেখা হয়েছে। স্বৈরাচার বিরোধী কবিতা। আমরা ট্রাকে করে আবৃত্তি করেছি তখন। ফুটপাতে, শহীদ মিনারে , মিছিল নিয়ে আবৃত্তি করতে করতে রাজপথে থেকেছি। সে আন্দোলনে কবিতা ও আবৃত্তির যে ভূমিকা, তা বিশাল। সংগঠিত  দলগুলো পুলিশের গুলির মুখে দাড়িয়েই আবৃত্তি করেতো।

জেমস আনজুস : সেই আন্দোলনের ধারাটা এখন কি রূপ?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে কবিতাকে যেভাবে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল, পরবর্তীতে আসলে সেভাবে হয়নি। তবে বর্তমান সময়ে ওই সময়ের কবিতাগুলো বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে আবৃত্তি করা হচ্ছে। স্বৈরাচার হটানোর পর গণতন্ত্র আসার পরও আবৃত্তি শিল্পীরা জেগেই ছিলেন, এখনও আছে।  গণ বিরোধী, সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী কবিতা সব সময়েই হয়েছে এবং হচ্ছে।

জেমস আনজুস : অনেক আবৃত্তি সংগঠন বর্তমানে কাজ করছে। সে তুলনায় কি আবৃত্তি শিল্পী উঠে আসছে?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : আবৃত্তি চর্চা হচ্ছে, সাংগঠনিক কর্মী তৈরি হচ্ছে। তবে প্রশ্ন থাকে এত সংগঠন, প্রশিক্ষনের পরও ভাল আবৃত্তি শিল্পী তৈরি হচ্ছে কিনা। আসলে যে কোন শিল্পের প্রতি যদি নিবেদন না থাকে, ভক্তি না থাকে, তাহলে বড় শিল্পী হওয়া যায় না। শিল্প নিয়ে নিরন্তর প্রচেষ্টা না করলে প্রকৃত শিল্পী তৈরি হয় না।
এখন যারা কাজ করছেন, সবাই খুব তাড়াতাড়ি বড় হতে চায়। অল্প কিছু লিখেই তারা বিরাট কবি হতে চায়। অল্প কিছু পড়েই তারা টেলিভিশনে সুযোগ খোঁজে। আবৃত্তি শিল্পী হতে চায়, অভিনয় শিল্পী হতে চায়। অথচ ভিতরে তেমন চর্চা নেই। সবাই দৌড়োচ্ছে। কিন্তু সাধনা ছাড়া কখনই শিল্পী হওয়া যায় না।

জেমস আনজুস : শিল্পের এই জায়গাতে যে শূন্যতা গন্ধ ছড়াচ্ছে...
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : আসলে সময় সব সময় এক রকম যায় না। কোন বিষয় সাংঘাতিক গতিতে সব সময় এগুবে এটা হয় না। এটা শিল্পের ক্ষেত্রেও। পরিবর্তনটা থাকবে। হয়তো সময়ই তাকে আবার সাংঘাতিক করে তুলবে। তবে যে শিল্পী, তার সময়টা বুঝে নিতে হবে।

জেমস আনজুস : এখন কি আবৃত্তি করার মত কবিতা তৈরি হচ্ছে?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : পঞ্চাশ থেকে সত্তর দশক পর্যন্ত যে অসাধারণ কবিতা লেখা হয়েছে, এখন হয়তো ওভাবে হচ্ছে না। এখন অবশ্যই ভাল কবিতা লেখা হচ্ছে, কিন্তু সেই সময়ে যে বাঁধ ভাঙা জোয়ার যে এসেছিল তা দেখছি না। আবৃত্তি শিল্পীদের আলোড়িত করবে এমনটা হয়তো হচ্ছে না। আমার নিজেরও এখন খুব একটা পড়া হয় না। তবু উল্লেখযোগ্য কবিতা হলে তো অশব্যই চোখে পড়বে। অগ্রজ কবিদের কবিতার প্রতি যে নিবেদন ছিল, তারা যে সময় দিয়েছিলেন, এখনকার কবিরা হয়তো সে রকম সময় দিচ্ছে না। তবে নতুন কিছু কবির কবিতা আমি  মঞ্চে পড়েছি। নতুন অনেক কবির কবিতা পড়ে, তাদের চেনানোর চেষ্টা করেছি। এজন্য আবৃত্তি শিল্পীদেরও দায়িত্ব আছে। নতুনদের কবিদের ভাল কবিতা তুলে আনার দায়িত্ব আবৃত্তিশিল্পীদেরও।

জেমস আনজুস: সম্প্রতি শিল্পকলা একাডেমিতে আবৃত্তি বিভাগ যোগ হয়েছে। এ বিষয়টি নিয়ে আপনার অনুভূতি জানতে চাচ্ছি।
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : যখন আমরা বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ গঠন করেছিলাম, তখন আবৃত্তিকে একটি শিল্প হিসেবে দাঁড় করানোর দাবি ছিল আমাদের। এর একটা পেশাদারি অস্তিত্ব তৈরি হোক। নাটক, গান, অভিনয়সহ শিল্পকলার সকল শাখায় এখন প্রশিক্ষক নিয়োগ করা হচ্ছে। এতে করে আবৃত্তি শিল্পীদের একটি জায়গা তৈরি হল।

জেমস আনজুস: পেশা হিসেবে আবৃত্তি শিল্পকে কিভাবে বিবেচনা করবেন?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : আবৃত্তি শিল্প পূর্নাঙ্গ পেশা না। সব পেশার পেছনেই রাষ্ট্রিয় পৃষ্ঠপোষকতার দরকার আছে। আমাদের দেশে কিছু পৃষ্ঠপোষকতা, কিছু অনুদান পাওয়া যায়। কিন্তু সেটা দিয়ে জীবিকা নির্বাহ হয় না। তবে শিল্পকলা একাডেমিতে আবৃত্তি বিভাগ চালু হওয়াতে আবৃত্তি শিল্প পেশা হিসেবে উঠে আসার একটা দারুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এখনই হবে না, তবে আস্তে আস্তে বিস্তার হবে।

জেমস আনজুস : এতদিনের আবৃত্তি জীবনের স্বীকৃতি নিয়ে যদি বলেন...
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : ওভাবে তো বলা যায় না। তবে কন্ঠশীলন পদক, কবি মাহবুবুল আলম স্মৃতি পদকসহ অনেক রকম সম্মাননা পেয়েছি। পশ্চিমবঙ্গ থেকেও সম্মাননা পেয়েছি।

জেমস আনজুস : আবৃত্তি শিল্পের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রিয় স্বীকৃতি বিষয়টি কি উপেক্ষিত, আপনি কি মনে করেন?
ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় : নাট্য, অভিনয় সংস্কৃতির সব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রিয় স্বীকৃতি; যেমন একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কার-এসব ক্ষেত্রে আবৃত্তি বিষয়টা যুক্ত করা যায়। যারা আবৃত্তির পেছনে সারা জীবনকে উৎসর্গ করেছেন বা করছে তাদেরকে প্রাপ্য সমাদর দেওয়া উচিত। আবৃত্তির রাষ্ট্রিয় সমাদর এখনও হয়নি।

1 টি মন্তব্য:

  1. csino - Best Online casino - Shootercasino.com
    csino is a platform that planet win 365 is a reliable 카지노사이트 casino for online casino players. Read on. It's the largest gaming software company in the world. 카지노

    উত্তরমুছুন

কোথাও নেই- ওস্তাদ পি. সি. গোমেজ (গমেজ)

পি.সি. গমেজ রচিত গ্রন্থের প্রচ্ছদ - †Rgm AvbRym evsjv‡`‡ki cÖL¨vZ D”Pv½m½xZ wkíx cvm Kvjm Pvj©m M‡gR(wc. ...